If any lane or street designed and coloured then we no need to remember the street name, easily we can identify with the graffiti of that street. In proper Melbourne city there are some lanes where to find an inch of blank space is so difficult. When you entering those streets the colours with it's hues will engulf you. A picture is a definition of any place's lifestyle, night life, history, culture and the regular events. Street art of Melbourne is vigorously describing about the city. Melbourne is the city of Art, each of the corners are coloured and painted, even the trains, bridges, factory's wall, drains, dustbins, cafe-bar window-door, the road pillar, market, buildings even the stones and pebbles are all touched by the art form.
No space of the streets and lanes are untouched with the hues of colours.
Other than this street art route if you are travelling via train you can see the wall arts anywhere. Mostly all the rail stations area having different styles of street art.
All the artists of these below mentioned art lanes also organise street art tours and workshops.
1. Blender Lane : This lane was the first home of urban art incubator, Blender Studios. The unsigned cul-de-sac is a whirl of tags, stencils, graffiti art and paste-ups. Blender street is near to Queen Victoria market and close to Southern Cross rail station.
One side entrance of Blender Lane
Another side of entrance of Blender Lane
Attaching the Map of Street Art :
There is a route to see the street art. You can start from either Flinders Street station or Southern Cross station. the whole area will be around 3 km and will take 2 to 2.5 hours to cover by walk only.
2.Upper West Side Street Art Precinct : Melbourne's first official street art precinct was established in Dec'2017, curated by Juddy Roller Collective. They worked with six huge names from Melbourne's street art scene. The venue is an old power station, the perfect easel for these large-scale graphic murals. This large portrait is of Juddy's grandparents.
3. Hosier Lane : This lane is a landmark and Melbourne's most iconic lane which has been beloved by us, such as bloggers, photographers, travellers for decades. This lane used by the artists as a shifting canvas, the arts will be changed overnight, the graffiti will disappearing and appearing in a same day. This lane actually a practice or workspace lane of the artists. Apparently the most memorable art of this lane is the 23-metre-high large-scale spray-paint mural by artist Adnate.
Entry of Hosier Lane from Flinders street station
The artists corner: they are not visible easily, at the extreme corner of Hosier Lane they used to stay and at the night will change the canvass.
The Hosier lane's Artists' gathering point, if you talk with them will get to know more about the Melbourne's special effects.
It's a functional door
Adnate's huge painting
Even the dustbins are painted
Shooting a Punjabi song at Hosier Lane even during the rain.
See the huge graffiti
Well behaved women seldom makes history.
Yeahaaaaa ! So High !
The WOW expression of this lane!
4. AC/DC Lane : AC/DC is the nexus for music and street art. See the murals of AC/DC Malcolm Young and Mike Makatron's 3D sculpture at the entrance of lane. This is the queue of bar, so get a chill bear or a glass of rose wine and checkout what new graffiti and painting got the street. This lane is the 2 parallel lane to Hosier lane and got the name after the legendary Oz rock band.
Check out the small red coloured mushroom
5. Duckboard Place : Steen Jone's famous big mural towards tribute to Melbourne is present in this lane. A bold design of rose, butterfly with 'Melbourne' itself a tattoo like in honoured of the city. The whole lane is covered by large murals.
Hiiiiiii
5. Werribee Station Road:
Once upon a time the giant flightless birds Emu community used to live at the bank of river Werribee, to tribute them these pillar of bridge are in their feet shape.
6. Higson Lane: In this lane Indian cricketer Rohit Sharma's large mural is painted.
7. St. Kilda Road:
8. Federation Square ( Fed Sq.)
Some trams of Melbourne are also touched by the colored.
বর্ষাকালের সিগনেচার বলা হয় কদম ফুলকে , আরেক নাম নীপ , " এসো নীপ বনে ... " কবিতা তো জানাই আছে যাতে বর্ষা মানেই নীপ ( কদম্ব ও বলে অনেক রাজ্যে ) । খুব পরিচিত এই ফুল , নিটোল গোলাকার , প্রথমে সবুজ , পরে লাল থেকে টকটকে কমলা রঙের সাথে অসংখ্য লম্বা সাদা ফ্রিলস পুরো ফুল জুড়ে । হাতে নিলে বোঝা যায় বেশ একটু ভারী , মানে কাউকে ঢিল ছুড়ে মারার মতো আর ওই সাদা ফ্রিলস গুলো এমনিতে নরম কিন্তু ছুড়লে হুঁহুঁ , লাগবে বেশ। খুব মিষ্টি একটা গন্ধ আছে , গাছের পাস দিয়ে গেলেই টের পাওয়া যায় ফুল ফুটেছে ( কদম তলায় কে ?) । প্রচুর ফ্র্যাংগনান্স বা আতর তৈরি হয় এই গন্ধের। আমাদের দেশের লিপিগুলোতে কদম ফুলের ও গাছের নাম আছে আর আমাদের পৌরাণিক কথকথায় কদম ফুলের বড়ো মুখ্য একটা জায়গা আছে। ভারতের উত্তর দিকে , ভগবৎ পুরান থেকে শুরু রাধা ও কৃষ্ণের দুজনের জীবনেই কদম ফুল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বৃন্দাবন - মথুরায় , গোবর্দ্ধন পাহাড়ের দিকে প্রচুর কদম গাছ , এই সময় মানে বর্ষাকালে একবার রাধে - রাধে
১ ) মেঘ মল্লার : মেঘ ( সংস্কৃত বুৎপত্তি ) মল্লার একটি হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় মৌসুমী রাগ। কথায় বলে এই রাগ বৃষ্টিকে আমন্ত্রণ করে যেখানে গাওয়া হয় সেখানে। ' মেঘ মল্লার ' রাগ মেঘের অনুরূপ যার মধ্যে মল্লারের আভা রয়েছে। মল্লার পরিবারের অন্যান্ন রাগগুলি হলো : মেঘ , মিয়াঁ কি মল্লার , গৌড় মল্লার , রামদাসী মল্লার , ধুলিয়া মল্লার ইত্যাদি। ঠাট : কাফি। আমাজন প্রাইমের ' বন্দিশ ব্যান্ডিট ' ওয়েব সিরিজের লাস্ট এপিসোডে ফরিদ হাসান আর মোহাম্মদ আমান মেঘ মল্লার গেয়েছে এবং তাতে বৃষ্টি এসেছে। শঙ্কর - এহসান - লয় এই গানের দ্বায়ীত্বে ছিলেন। একটা আর্টিকলে তাদের কথা পড়লাম যে , যোধপুরে ২০২০ - র এপ্রিল মাসে এই গানটা যেদিন পুরো গাওয়া হয়েছিল সত্যি বৃষ্টি পড়েছিল , যা কোনোদিনও হয় নি নাকি। ২ ) গৌড় মল্লার : হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একটি রাগ যা মল্লারের বৈশিষ্ট্য বহন করে আর এই ' গৌড় ' নামের রাগটি এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে , মানে সে রকম করে কেউ গায় না । মল্লার পরিবারের
এখানে সকাল হয় না, সকাল আসে... কার লেখা, কোন উপন্যাস, অনেকেই জানেন। গল্পটা এরকম... ডিসেম্বরে হুট্ করে বাইক নিয়ে কোথাও যাওয়া যায় ঠিকই, কিন্তু থাকার জায়গা পেতে চাপ হয়। যেমন এবার হোলো ! ম্যাপ খুঁজে খুঁজে হোমস্টে দেখছি আর ফোন করে যাচ্ছি, ' নাহঃ, ওই সময় ফাঁকা নেই', বেশ কয়েক জায়গা থেকে এক উত্তর পেয়ে ভাবছি কি করবো ! তখনই আমায়রা হোমস্টে-র ওনার রাজ কিশোর গুপ্তা রিং ব্যাক করে 'ম্যাক গার্ডেন-র' হোমস্টে-র কেয়ার টেকার মনজয় দার ফোন নম্বর দিলেন। কল করে জানালাম, পরের দিন যাচ্ছি, একটা ঘরই আমার লাগবে। দু-তিন থাকবো বলাতে বললো, দুদিনই হবে তিন নম্বর দিন অলরেডি বুকড। সাত একর জমির এক কোণে এক কোলোনিয়াল বিল্ডিং, মানে টালির ছাদের কুঁড়েঘর। আম বাগানে ঘেরা, বিরাট এক লন সামনে। গেটের ডানদিকে আলু, সর্ষের খেত। টিয়া, ধূসর রঙের ধনেশ চোখের সামনে নেচে বেড়াচ্ছে। বাড়ির ভেতরে তিনটে পার্টিশন, প্রথম দরজা দিয়ে ঢুকেই বসার জায়গা আর দুই প্রান্তে দুটো ঘর। ওই জায়গা পেরিয়ে পেড়িয়ে আবার আর একটা দরজা ও দুই প্রান্তে ডান দিকে-বাঁদিকে দুটো ঘর। মাঝের বসার জায়গায় একটা ফায়ারপ্লেস। শীতকালে গেলে দিব্বি জ্বালিয়ে রাত কাটানো য
দারুণ লাগলো। কলকাতাতেও এরকম কাজ শুরু হয়েছে।
ReplyDelete